Atherosclerosis Disease

অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস (Atherosclerosis) নামক উপসর্গের কারনে ধমনী কঠিন ও সরু হয়ে যায়। এর কারনে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে রক্ত পরিবহন কমে যায়।
এথেরোস্ক্লেরোসিসের কারণ
এথেরোস্ক্লেরোসিস সাধারণত ধীরগতিতে বৃদ্ধি পায় এবং বিভিন্ন কারণে হতে পারে:
- অতিরিক্ত কোলেস্টেরল সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া
- উচ্চ রক্তচাপ
- ধূমপান
- ডায়াবেটিস
- শারীরিক পরিশ্রমের অভাব
লক্ষণ
এথেরোস্ক্লেরোসিস রোগ প্রাথমিক পর্যায়ে তেমন লক্ষণ প্রকাশ করে না। তবে রোগটি গুরুতর হলে দেখা দিতে পারে:
- বুকে ব্যথা (অ্যাঞ্জাইনা)
- শ্বাসকষ্ট
- দুর্বলতা বা অবসাদ
- পায়ের বা হাতের ব্যথা
প্রতিকার ও প্রতিরোধ
এই রোগের প্রতিকারের জন্য সময়মতো চিকিৎসা অত্যন্ত জরুরি। চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোর মধ্যে রয়েছে:
- স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস বজায় রাখা: চর্বি ও কোলেস্টেরল কম খাবার খাওয়া।
- নিয়মিত ব্যায়াম করা।
- ধূমপান ছেড়ে দেওয়া।
- ডাক্তারের পরামর্শে প্রয়োজনীয় ওষুধ গ্রহণ করা।
- গুরুতর ক্ষেত্রে সার্জারি করার প্রয়োজন হতে পারে।
- মধুতে বিদ্যমান প্রাকৃতিক শর্করার পাশাপাশি ভিটামিন, খনিজ, ও ফাইটোক্যামিকেল রক্তে অ্যান্টি অক্সিডেন্টের মাত্রা বাড়ায় এবং ধমনীর সুরক্ষা বৃদ্ধি করে।
- সরোবরের ‘আসাল’ পিওর হানি আপনাদের দিচ্ছে খাঁটি মধুর নিশ্চয়তা।
- সুন্দরবনের খলিসা ফুল, সরিষা ফুল, কালোজিরার ক্ষেতে, প্রতি মৌসুমে লিচু ও বরই ফুল থেকে মধু আহরণে সরোবরের মধু উৎপাদন ইউনিট বিরামহীন ভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
- পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ ভিন্ন পাঁচটি ফ্লেভারের আপনার পছন্দের ‘আসাল’ হানি এখনই অর্ডার করুন।
প্রতিরোধ
- স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন।
- পরিমিত সন্তুলিত খাদ্যাভ্যাস।
- ওজন নিয়ন্ত্রণ।
- নিয়মিত মেডিকেল চেকআপ।
এথেরোস্ক্লেরোসিস একটি গুরুতর রোগ হলেও সঠিক জীবনযাত্রার মাধ্যমে এটি প্রতিরোধ করা সম্ভব। সময়মতো চিকিৎসা এবং সচেতনতা আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে পারে। তাই, স্বাস্থ্যকর জীবনধারার প্রতি গুরুত্ব দিন এবং হৃদয়ের যত্ন নিন।